Eco Barta Eco Barta

সর্বশেষ

হাতিরঝিল অ্যাম্পিথিয়েটারে জুলাইয়ের গান ও ড্রোন শো

হাতিরঝিল অ্যাম্পিথিয়েটারে জুলাইয়ের গান ও ড্রোন শো

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • July 18, 2025
নারী–লিটন করের ক্যানভাসে আত্মার রেখাচিত্র

নারী–লিটন করের ক্যানভাসে আত্মার রেখাচিত্র

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • July 18, 2025
বাংলাদেশের পরিবেশ অধিদপ্তর

বাংলাদেশের পরিবেশ অধিদপ্তর

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • July 16, 2025

সর্বাধিক পঠিত

শিশুর হাসিমাখা মুখ। মডেল-আরিজ

শিশুর হাসিমাখা মুখ। মডেল-আরিজ (9241)

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • May 14, 2022
শিশুদের ঈদুল ফিতর উদযাপন-২০২২

শিশুদের ঈদুল ফিতর উদযাপন-২০২২ (9119)

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • May 14, 2022
রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে শেষ হলো ডেনিম এস্কপো-২০২২।

রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে শেষ হলো ডেনিম এস্কপো-২০২২। (9087)

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • May 14, 2022
সিগারেট বিক্রিতে তিন মাসে ৪০৯ কোটি টাকা লাভ

সিগারেট বিক্রিতে তিন মাসে ৪০৯ কোটি টাকা লাভ (7901)

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • March 13, 2023
লবণ বেশি খাবেন, তাহলে যা হবে..

লবণ বেশি খাবেন, তাহলে যা হবে.. (7838)

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • March 12, 2023

সঙ্গে থাকুন

  • +123 125 145
  • info@ecobarta.com
Sat, Jul 19, 2025

Eco Barta Eco Barta

TT Ads
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো “চীন-বাংলাদেশ পিপল-টু-পিপল এক্সচেঞ্জ ইয়ার: ইউনান এডুকেশন এ্যান্ড হেলথ প্রমোশন” শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শনী। চীনের ইউনান প্রদেশের সরকার ও ঢাকায় অবস্থিত চীনা দূতাবাস এবং সহ-আয়োজক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

    রোববার (২০ এপ্রিল) অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের মান্যবর রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, চীনের ইউনান প্রদেশের গর্ভনর ওয়াং ইউবো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার উপস্থিত ছিলেন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে চীনের কুনমিং মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির সাথে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্মাক্ষর হয়।

    এই সমঝোতা স্মারক (MoU) স্মারক হওয়ায় চীন-বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নতুন অধ্যায়ের শুরু হলো। বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এক্ষেত্রে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হবে। যৌথ গবেষণা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তি শেয়ার এবং স্কলারশিপ প্রাপ্তির সুযোগ তৈরি হবে এই এমওইউ এর মাধ্যমে।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য, সংক্রামক রোগ এবং চিকিৎসা প্রশিক্ষণ বিষয়ে চীনের অগ্রগতি বাংলাদেশকে কার্যকরভাবে সহায়তা করতে পারবে। এই অনুষ্ঠান দুই দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কে আরও গভীর করবে এবং শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করবে।

    চিকিৎসকরা আরো মনে করেন, রোগ পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক গবেষণা ও নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা, টেকনিক্যাল ট্রেনিং, যৌথ গবেষণা কার্যক্রমে ভূমিকা রাখবে। চীনের ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাত বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে পারস্পরিক উন্নয়ন ও বোঝাপড়া গড়ে তোলায় বিশেষ ভূমিকা রাখবে আজকের অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্বগণ এ ধরণের আয়োজন চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন উন্মেচিত করেছে বলে উল্লেখ করেন। এই আয়োজন শিক্ষা খাতে সহযোগিতা যেমন ইউনান প্রদেশের সাথে যৌথ গবেষণা, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম, স্কলারশিপ ও শিক্ষা উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হওয়া, স্বাস্থ্য খাতে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক অভিজ্ঞতা বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং প্রযুক্তিগত সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন সম্ভব হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

    আজকের আয়োজন শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং জনগণের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে বিজ্ঞ আলোচকগণ বলেন, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে অভিজ্ঞতা ও উন্নয়নের ধারা বাংলাদেশের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

    বিশেষ করে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা গড়ে তোলা, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা শেয়ার করা, ছাত্র ও শিক্ষকদের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম পরিচালনা, স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি বিনিময়ের ব্যবস্থা জোরদার করা, দুই দেশের সরকারের, বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং দূতাবাসের সমন্বয়ে যৌথ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা এবং সর্বোপরি দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও ফলপ্রসূ করতে এই উদ্যোগ বিরাট ভূমিকা রাখবে।

  • খবর

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো “চীন-বাংলাদেশ পিপল-টু-পিপল এক্সচেঞ্জ ইয়ার: ইউনান এডুকেশন এ্যান্ড হেলথ প্রমোশন” শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শনী। চীনের ইউনান প্রদেশের সরকার ও ঢাকায় অবস্থিত চীনা দূতাবাস এবং সহ-আয়োজক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

    রোববার (২০ এপ্রিল) অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের মান্যবর রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, চীনের ইউনান প্রদেশের গর্ভনর ওয়াং ইউবো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার উপস্থিত ছিলেন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে চীনের কুনমিং মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির সাথে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্মাক্ষর হয়।

    এই সমঝোতা স্মারক (MoU) স্মারক হওয়ায় চীন-বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নতুন অধ্যায়ের শুরু হলো। বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এক্ষেত্রে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হবে। যৌথ গবেষণা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তি শেয়ার এবং স্কলারশিপ প্রাপ্তির সুযোগ তৈরি হবে এই এমওইউ এর মাধ্যমে।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য, সংক্রামক রোগ এবং চিকিৎসা প্রশিক্ষণ বিষয়ে চীনের অগ্রগতি বাংলাদেশকে কার্যকরভাবে সহায়তা করতে পারবে। এই অনুষ্ঠান দুই দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কে আরও গভীর করবে এবং শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করবে।

    চিকিৎসকরা আরো মনে করেন, রোগ পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক গবেষণা ও নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা, টেকনিক্যাল ট্রেনিং, যৌথ গবেষণা কার্যক্রমে ভূমিকা রাখবে। চীনের ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাত বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে পারস্পরিক উন্নয়ন ও বোঝাপড়া গড়ে তোলায় বিশেষ ভূমিকা রাখবে আজকের অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্বগণ এ ধরণের আয়োজন চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন উন্মেচিত করেছে বলে উল্লেখ করেন। এই আয়োজন শিক্ষা খাতে সহযোগিতা যেমন ইউনান প্রদেশের সাথে যৌথ গবেষণা, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম, স্কলারশিপ ও শিক্ষা উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হওয়া, স্বাস্থ্য খাতে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক অভিজ্ঞতা বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং প্রযুক্তিগত সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন সম্ভব হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

    আজকের আয়োজন শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং জনগণের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে বিজ্ঞ আলোচকগণ বলেন, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে অভিজ্ঞতা ও উন্নয়নের ধারা বাংলাদেশের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

    বিশেষ করে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা গড়ে তোলা, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা শেয়ার করা, ছাত্র ও শিক্ষকদের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম পরিচালনা, স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি বিনিময়ের ব্যবস্থা জোরদার করা, দুই দেশের সরকারের, বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং দূতাবাসের সমন্বয়ে যৌথ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা এবং সর্বোপরি দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও ফলপ্রসূ করতে এই উদ্যোগ বিরাট ভূমিকা রাখবে।

    • জাতীয়
    • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো “চীন-বাংলাদেশ পিপল-টু-পিপল এক্সচেঞ্জ ইয়ার: ইউনান এডুকেশন এ্যান্ড হেলথ প্রমোশন” শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শনী। চীনের ইউনান প্রদেশের সরকার ও ঢাকায় অবস্থিত চীনা দূতাবাস এবং সহ-আয়োজক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

    রোববার (২০ এপ্রিল) অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের মান্যবর রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, চীনের ইউনান প্রদেশের গর্ভনর ওয়াং ইউবো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার উপস্থিত ছিলেন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে চীনের কুনমিং মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির সাথে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্মাক্ষর হয়।

    এই সমঝোতা স্মারক (MoU) স্মারক হওয়ায় চীন-বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নতুন অধ্যায়ের শুরু হলো। বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এক্ষেত্রে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হবে। যৌথ গবেষণা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তি শেয়ার এবং স্কলারশিপ প্রাপ্তির সুযোগ তৈরি হবে এই এমওইউ এর মাধ্যমে।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য, সংক্রামক রোগ এবং চিকিৎসা প্রশিক্ষণ বিষয়ে চীনের অগ্রগতি বাংলাদেশকে কার্যকরভাবে সহায়তা করতে পারবে। এই অনুষ্ঠান দুই দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কে আরও গভীর করবে এবং শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করবে।

    চিকিৎসকরা আরো মনে করেন, রোগ পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক গবেষণা ও নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা, টেকনিক্যাল ট্রেনিং, যৌথ গবেষণা কার্যক্রমে ভূমিকা রাখবে। চীনের ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাত বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে পারস্পরিক উন্নয়ন ও বোঝাপড়া গড়ে তোলায় বিশেষ ভূমিকা রাখবে আজকের অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্বগণ এ ধরণের আয়োজন চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন উন্মেচিত করেছে বলে উল্লেখ করেন। এই আয়োজন শিক্ষা খাতে সহযোগিতা যেমন ইউনান প্রদেশের সাথে যৌথ গবেষণা, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম, স্কলারশিপ ও শিক্ষা উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হওয়া, স্বাস্থ্য খাতে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক অভিজ্ঞতা বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং প্রযুক্তিগত সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন সম্ভব হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

    আজকের আয়োজন শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং জনগণের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে বিজ্ঞ আলোচকগণ বলেন, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে অভিজ্ঞতা ও উন্নয়নের ধারা বাংলাদেশের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

    বিশেষ করে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা গড়ে তোলা, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা শেয়ার করা, ছাত্র ও শিক্ষকদের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম পরিচালনা, স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি বিনিময়ের ব্যবস্থা জোরদার করা, দুই দেশের সরকারের, বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং দূতাবাসের সমন্বয়ে যৌথ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা এবং সর্বোপরি দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও ফলপ্রসূ করতে এই উদ্যোগ বিরাট ভূমিকা রাখবে।

  • বিশ্ব বাণিজ্য

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো “চীন-বাংলাদেশ পিপল-টু-পিপল এক্সচেঞ্জ ইয়ার: ইউনান এডুকেশন এ্যান্ড হেলথ প্রমোশন” শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শনী। চীনের ইউনান প্রদেশের সরকার ও ঢাকায় অবস্থিত চীনা দূতাবাস এবং সহ-আয়োজক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

    রোববার (২০ এপ্রিল) অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের মান্যবর রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, চীনের ইউনান প্রদেশের গর্ভনর ওয়াং ইউবো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার উপস্থিত ছিলেন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে চীনের কুনমিং মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির সাথে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্মাক্ষর হয়।

    এই সমঝোতা স্মারক (MoU) স্মারক হওয়ায় চীন-বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নতুন অধ্যায়ের শুরু হলো। বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এক্ষেত্রে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হবে। যৌথ গবেষণা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তি শেয়ার এবং স্কলারশিপ প্রাপ্তির সুযোগ তৈরি হবে এই এমওইউ এর মাধ্যমে।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য, সংক্রামক রোগ এবং চিকিৎসা প্রশিক্ষণ বিষয়ে চীনের অগ্রগতি বাংলাদেশকে কার্যকরভাবে সহায়তা করতে পারবে। এই অনুষ্ঠান দুই দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কে আরও গভীর করবে এবং শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করবে।

    চিকিৎসকরা আরো মনে করেন, রোগ পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক গবেষণা ও নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা, টেকনিক্যাল ট্রেনিং, যৌথ গবেষণা কার্যক্রমে ভূমিকা রাখবে। চীনের ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাত বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে পারস্পরিক উন্নয়ন ও বোঝাপড়া গড়ে তোলায় বিশেষ ভূমিকা রাখবে আজকের অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্বগণ এ ধরণের আয়োজন চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন উন্মেচিত করেছে বলে উল্লেখ করেন। এই আয়োজন শিক্ষা খাতে সহযোগিতা যেমন ইউনান প্রদেশের সাথে যৌথ গবেষণা, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম, স্কলারশিপ ও শিক্ষা উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হওয়া, স্বাস্থ্য খাতে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক অভিজ্ঞতা বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং প্রযুক্তিগত সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন সম্ভব হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

    আজকের আয়োজন শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং জনগণের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে বিজ্ঞ আলোচকগণ বলেন, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে অভিজ্ঞতা ও উন্নয়নের ধারা বাংলাদেশের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

    বিশেষ করে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা গড়ে তোলা, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা শেয়ার করা, ছাত্র ও শিক্ষকদের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম পরিচালনা, স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি বিনিময়ের ব্যবস্থা জোরদার করা, দুই দেশের সরকারের, বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং দূতাবাসের সমন্বয়ে যৌথ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা এবং সর্বোপরি দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও ফলপ্রসূ করতে এই উদ্যোগ বিরাট ভূমিকা রাখবে।

  • প্রযুক্তি

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো “চীন-বাংলাদেশ পিপল-টু-পিপল এক্সচেঞ্জ ইয়ার: ইউনান এডুকেশন এ্যান্ড হেলথ প্রমোশন” শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শনী। চীনের ইউনান প্রদেশের সরকার ও ঢাকায় অবস্থিত চীনা দূতাবাস এবং সহ-আয়োজক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

    রোববার (২০ এপ্রিল) অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের মান্যবর রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, চীনের ইউনান প্রদেশের গর্ভনর ওয়াং ইউবো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার উপস্থিত ছিলেন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে চীনের কুনমিং মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির সাথে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্মাক্ষর হয়।

    এই সমঝোতা স্মারক (MoU) স্মারক হওয়ায় চীন-বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নতুন অধ্যায়ের শুরু হলো। বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এক্ষেত্রে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হবে। যৌথ গবেষণা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তি শেয়ার এবং স্কলারশিপ প্রাপ্তির সুযোগ তৈরি হবে এই এমওইউ এর মাধ্যমে।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য, সংক্রামক রোগ এবং চিকিৎসা প্রশিক্ষণ বিষয়ে চীনের অগ্রগতি বাংলাদেশকে কার্যকরভাবে সহায়তা করতে পারবে। এই অনুষ্ঠান দুই দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কে আরও গভীর করবে এবং শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করবে।

    চিকিৎসকরা আরো মনে করেন, রোগ পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক গবেষণা ও নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা, টেকনিক্যাল ট্রেনিং, যৌথ গবেষণা কার্যক্রমে ভূমিকা রাখবে। চীনের ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাত বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে পারস্পরিক উন্নয়ন ও বোঝাপড়া গড়ে তোলায় বিশেষ ভূমিকা রাখবে আজকের অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্বগণ এ ধরণের আয়োজন চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন উন্মেচিত করেছে বলে উল্লেখ করেন। এই আয়োজন শিক্ষা খাতে সহযোগিতা যেমন ইউনান প্রদেশের সাথে যৌথ গবেষণা, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম, স্কলারশিপ ও শিক্ষা উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হওয়া, স্বাস্থ্য খাতে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক অভিজ্ঞতা বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং প্রযুক্তিগত সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন সম্ভব হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

    আজকের আয়োজন শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং জনগণের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে বিজ্ঞ আলোচকগণ বলেন, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে অভিজ্ঞতা ও উন্নয়নের ধারা বাংলাদেশের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

    বিশেষ করে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা গড়ে তোলা, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা শেয়ার করা, ছাত্র ও শিক্ষকদের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম পরিচালনা, স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি বিনিময়ের ব্যবস্থা জোরদার করা, দুই দেশের সরকারের, বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং দূতাবাসের সমন্বয়ে যৌথ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা এবং সর্বোপরি দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও ফলপ্রসূ করতে এই উদ্যোগ বিরাট ভূমিকা রাখবে।

  • স্বাস্থ্য

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো “চীন-বাংলাদেশ পিপল-টু-পিপল এক্সচেঞ্জ ইয়ার: ইউনান এডুকেশন এ্যান্ড হেলথ প্রমোশন” শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শনী। চীনের ইউনান প্রদেশের সরকার ও ঢাকায় অবস্থিত চীনা দূতাবাস এবং সহ-আয়োজক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

    রোববার (২০ এপ্রিল) অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের মান্যবর রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, চীনের ইউনান প্রদেশের গর্ভনর ওয়াং ইউবো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার উপস্থিত ছিলেন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে চীনের কুনমিং মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির সাথে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্মাক্ষর হয়।

    এই সমঝোতা স্মারক (MoU) স্মারক হওয়ায় চীন-বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নতুন অধ্যায়ের শুরু হলো। বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এক্ষেত্রে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হবে। যৌথ গবেষণা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তি শেয়ার এবং স্কলারশিপ প্রাপ্তির সুযোগ তৈরি হবে এই এমওইউ এর মাধ্যমে।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য, সংক্রামক রোগ এবং চিকিৎসা প্রশিক্ষণ বিষয়ে চীনের অগ্রগতি বাংলাদেশকে কার্যকরভাবে সহায়তা করতে পারবে। এই অনুষ্ঠান দুই দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কে আরও গভীর করবে এবং শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করবে।

    চিকিৎসকরা আরো মনে করেন, রোগ পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক গবেষণা ও নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা, টেকনিক্যাল ট্রেনিং, যৌথ গবেষণা কার্যক্রমে ভূমিকা রাখবে। চীনের ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাত বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে পারস্পরিক উন্নয়ন ও বোঝাপড়া গড়ে তোলায় বিশেষ ভূমিকা রাখবে আজকের অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্বগণ এ ধরণের আয়োজন চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন উন্মেচিত করেছে বলে উল্লেখ করেন। এই আয়োজন শিক্ষা খাতে সহযোগিতা যেমন ইউনান প্রদেশের সাথে যৌথ গবেষণা, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম, স্কলারশিপ ও শিক্ষা উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হওয়া, স্বাস্থ্য খাতে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক অভিজ্ঞতা বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং প্রযুক্তিগত সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন সম্ভব হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

    আজকের আয়োজন শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং জনগণের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে বিজ্ঞ আলোচকগণ বলেন, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে অভিজ্ঞতা ও উন্নয়নের ধারা বাংলাদেশের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

    বিশেষ করে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা গড়ে তোলা, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা শেয়ার করা, ছাত্র ও শিক্ষকদের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম পরিচালনা, স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি বিনিময়ের ব্যবস্থা জোরদার করা, দুই দেশের সরকারের, বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং দূতাবাসের সমন্বয়ে যৌথ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা এবং সর্বোপরি দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও ফলপ্রসূ করতে এই উদ্যোগ বিরাট ভূমিকা রাখবে।

  • খেলা

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো “চীন-বাংলাদেশ পিপল-টু-পিপল এক্সচেঞ্জ ইয়ার: ইউনান এডুকেশন এ্যান্ড হেলথ প্রমোশন” শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শনী। চীনের ইউনান প্রদেশের সরকার ও ঢাকায় অবস্থিত চীনা দূতাবাস এবং সহ-আয়োজক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

    রোববার (২০ এপ্রিল) অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের মান্যবর রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, চীনের ইউনান প্রদেশের গর্ভনর ওয়াং ইউবো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার উপস্থিত ছিলেন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে চীনের কুনমিং মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির সাথে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্মাক্ষর হয়।

    এই সমঝোতা স্মারক (MoU) স্মারক হওয়ায় চীন-বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নতুন অধ্যায়ের শুরু হলো। বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এক্ষেত্রে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হবে। যৌথ গবেষণা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তি শেয়ার এবং স্কলারশিপ প্রাপ্তির সুযোগ তৈরি হবে এই এমওইউ এর মাধ্যমে।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য, সংক্রামক রোগ এবং চিকিৎসা প্রশিক্ষণ বিষয়ে চীনের অগ্রগতি বাংলাদেশকে কার্যকরভাবে সহায়তা করতে পারবে। এই অনুষ্ঠান দুই দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কে আরও গভীর করবে এবং শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করবে।

    চিকিৎসকরা আরো মনে করেন, রোগ পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক গবেষণা ও নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা, টেকনিক্যাল ট্রেনিং, যৌথ গবেষণা কার্যক্রমে ভূমিকা রাখবে। চীনের ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাত বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে পারস্পরিক উন্নয়ন ও বোঝাপড়া গড়ে তোলায় বিশেষ ভূমিকা রাখবে আজকের অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্বগণ এ ধরণের আয়োজন চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন উন্মেচিত করেছে বলে উল্লেখ করেন। এই আয়োজন শিক্ষা খাতে সহযোগিতা যেমন ইউনান প্রদেশের সাথে যৌথ গবেষণা, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম, স্কলারশিপ ও শিক্ষা উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হওয়া, স্বাস্থ্য খাতে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক অভিজ্ঞতা বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং প্রযুক্তিগত সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন সম্ভব হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

    আজকের আয়োজন শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং জনগণের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে বিজ্ঞ আলোচকগণ বলেন, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে অভিজ্ঞতা ও উন্নয়নের ধারা বাংলাদেশের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

    বিশেষ করে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা গড়ে তোলা, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা শেয়ার করা, ছাত্র ও শিক্ষকদের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম পরিচালনা, স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি বিনিময়ের ব্যবস্থা জোরদার করা, দুই দেশের সরকারের, বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং দূতাবাসের সমন্বয়ে যৌথ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা এবং সর্বোপরি দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও ফলপ্রসূ করতে এই উদ্যোগ বিরাট ভূমিকা রাখবে।

  • বিনোদন

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো “চীন-বাংলাদেশ পিপল-টু-পিপল এক্সচেঞ্জ ইয়ার: ইউনান এডুকেশন এ্যান্ড হেলথ প্রমোশন” শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শনী। চীনের ইউনান প্রদেশের সরকার ও ঢাকায় অবস্থিত চীনা দূতাবাস এবং সহ-আয়োজক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

    রোববার (২০ এপ্রিল) অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের মান্যবর রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, চীনের ইউনান প্রদেশের গর্ভনর ওয়াং ইউবো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার উপস্থিত ছিলেন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে চীনের কুনমিং মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির সাথে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্মাক্ষর হয়।

    এই সমঝোতা স্মারক (MoU) স্মারক হওয়ায় চীন-বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নতুন অধ্যায়ের শুরু হলো। বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এক্ষেত্রে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হবে। যৌথ গবেষণা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তি শেয়ার এবং স্কলারশিপ প্রাপ্তির সুযোগ তৈরি হবে এই এমওইউ এর মাধ্যমে।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য, সংক্রামক রোগ এবং চিকিৎসা প্রশিক্ষণ বিষয়ে চীনের অগ্রগতি বাংলাদেশকে কার্যকরভাবে সহায়তা করতে পারবে। এই অনুষ্ঠান দুই দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কে আরও গভীর করবে এবং শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করবে।

    চিকিৎসকরা আরো মনে করেন, রোগ পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক গবেষণা ও নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা, টেকনিক্যাল ট্রেনিং, যৌথ গবেষণা কার্যক্রমে ভূমিকা রাখবে। চীনের ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাত বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে পারস্পরিক উন্নয়ন ও বোঝাপড়া গড়ে তোলায় বিশেষ ভূমিকা রাখবে আজকের অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্বগণ এ ধরণের আয়োজন চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন উন্মেচিত করেছে বলে উল্লেখ করেন। এই আয়োজন শিক্ষা খাতে সহযোগিতা যেমন ইউনান প্রদেশের সাথে যৌথ গবেষণা, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম, স্কলারশিপ ও শিক্ষা উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হওয়া, স্বাস্থ্য খাতে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক অভিজ্ঞতা বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং প্রযুক্তিগত সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন সম্ভব হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

    আজকের আয়োজন শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং জনগণের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে বিজ্ঞ আলোচকগণ বলেন, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে অভিজ্ঞতা ও উন্নয়নের ধারা বাংলাদেশের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

    বিশেষ করে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা গড়ে তোলা, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা শেয়ার করা, ছাত্র ও শিক্ষকদের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম পরিচালনা, স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি বিনিময়ের ব্যবস্থা জোরদার করা, দুই দেশের সরকারের, বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং দূতাবাসের সমন্বয়ে যৌথ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা এবং সর্বোপরি দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও ফলপ্রসূ করতে এই উদ্যোগ বিরাট ভূমিকা রাখবে।

  • ভিডিও
    Dope Tech: “Shot on Smartphones!” It’ Amazing!

    Dope Tech: “Shot on Smartphones!” It’ Amazing!

    • July 18, 2016
    • 0
    বিচার চাই তারপর সংসার!

    বিচার চাই তারপর সংসার!

    • January 5, 2022
    • 0
    গোপন বিয়ে প্রকাশ্যে এলো মা হওয়ার খবরে

    গোপন বিয়ে প্রকাশ্যে এলো মা হওয়ার খবরে

    • January 11, 2022
    • 0
    শাহরুখের বাড়ি উডিয়ে দেয়ার হুমকি

    শাহরুখের বাড়ি উডিয়ে দেয়ার হুমকি

    • January 11, 2022
    • 0
  • অন্যান্য

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো “চীন-বাংলাদেশ পিপল-টু-পিপল এক্সচেঞ্জ ইয়ার: ইউনান এডুকেশন এ্যান্ড হেলথ প্রমোশন” শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শনী। চীনের ইউনান প্রদেশের সরকার ও ঢাকায় অবস্থিত চীনা দূতাবাস এবং সহ-আয়োজক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

    রোববার (২০ এপ্রিল) অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের মান্যবর রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, চীনের ইউনান প্রদেশের গর্ভনর ওয়াং ইউবো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার উপস্থিত ছিলেন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে চীনের কুনমিং মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির সাথে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্মাক্ষর হয়।

    এই সমঝোতা স্মারক (MoU) স্মারক হওয়ায় চীন-বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নতুন অধ্যায়ের শুরু হলো। বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এক্ষেত্রে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হবে। যৌথ গবেষণা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তি শেয়ার এবং স্কলারশিপ প্রাপ্তির সুযোগ তৈরি হবে এই এমওইউ এর মাধ্যমে।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য, সংক্রামক রোগ এবং চিকিৎসা প্রশিক্ষণ বিষয়ে চীনের অগ্রগতি বাংলাদেশকে কার্যকরভাবে সহায়তা করতে পারবে। এই অনুষ্ঠান দুই দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কে আরও গভীর করবে এবং শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করবে।

    চিকিৎসকরা আরো মনে করেন, রোগ পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক গবেষণা ও নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা, টেকনিক্যাল ট্রেনিং, যৌথ গবেষণা কার্যক্রমে ভূমিকা রাখবে। চীনের ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাত বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে পারস্পরিক উন্নয়ন ও বোঝাপড়া গড়ে তোলায় বিশেষ ভূমিকা রাখবে আজকের অনুষ্ঠান।

    অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্বগণ এ ধরণের আয়োজন চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন উন্মেচিত করেছে বলে উল্লেখ করেন। এই আয়োজন শিক্ষা খাতে সহযোগিতা যেমন ইউনান প্রদেশের সাথে যৌথ গবেষণা, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম, স্কলারশিপ ও শিক্ষা উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হওয়া, স্বাস্থ্য খাতে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক অভিজ্ঞতা বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং প্রযুক্তিগত সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন সম্ভব হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

    আজকের আয়োজন শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং জনগণের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে বিজ্ঞ আলোচকগণ বলেন, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে অভিজ্ঞতা ও উন্নয়নের ধারা বাংলাদেশের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

    বিশেষ করে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা গড়ে তোলা, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা শেয়ার করা, ছাত্র ও শিক্ষকদের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম পরিচালনা, স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি বিনিময়ের ব্যবস্থা জোরদার করা, দুই দেশের সরকারের, বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং দূতাবাসের সমন্বয়ে যৌথ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা এবং সর্বোপরি দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও ফলপ্রসূ করতে এই উদ্যোগ বিরাট ভূমিকা রাখবে।

    • জীববৈচিত্র

      ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো “চীন-বাংলাদেশ পিপল-টু-পিপল এক্সচেঞ্জ ইয়ার: ইউনান এডুকেশন এ্যান্ড হেলথ প্রমোশন” শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রদর্শনী। চীনের ইউনান প্রদেশের সরকার ও ঢাকায় অবস্থিত চীনা দূতাবাস এবং সহ-আয়োজক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে শুভ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

      রোববার (২০ এপ্রিল) অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের মান্যবর রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, চীনের ইউনান প্রদেশের গর্ভনর ওয়াং ইউবো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মোঃ শাহিনুল আলম, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মোঃ আবুল কালাম আজাদ, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মোঃ মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার উপস্থিত ছিলেন।

      ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে চীনের কুনমিং মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির সাথে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্মাক্ষর হয়।

      এই সমঝোতা স্মারক (MoU) স্মারক হওয়ায় চীন-বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে নতুন অধ্যায়ের শুরু হলো। বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এক্ষেত্রে বিরাট অবদান রাখতে সক্ষম হবে। যৌথ গবেষণা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, আধুনিক চিকিৎসা প্রযুক্তি শেয়ার এবং স্কলারশিপ প্রাপ্তির সুযোগ তৈরি হবে এই এমওইউ এর মাধ্যমে।

      বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য, সংক্রামক রোগ এবং চিকিৎসা প্রশিক্ষণ বিষয়ে চীনের অগ্রগতি বাংলাদেশকে কার্যকরভাবে সহায়তা করতে পারবে। এই অনুষ্ঠান দুই দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কে আরও গভীর করবে এবং শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করবে।

      চিকিৎসকরা আরো মনে করেন, রোগ পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ, রোগ প্রতিরোধমূলক কার্যক্রম, জনস্বাস্থ্য বিষয়ক গবেষণা ও নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা, টেকনিক্যাল ট্রেনিং, যৌথ গবেষণা কার্যক্রমে ভূমিকা রাখবে। চীনের ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাত বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে পারস্পরিক উন্নয়ন ও বোঝাপড়া গড়ে তোলায় বিশেষ ভূমিকা রাখবে আজকের অনুষ্ঠান।

      অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রাজ্ঞ ব্যক্তিত্বগণ এ ধরণের আয়োজন চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন উন্মেচিত করেছে বলে উল্লেখ করেন। এই আয়োজন শিক্ষা খাতে সহযোগিতা যেমন ইউনান প্রদেশের সাথে যৌথ গবেষণা, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম, স্কলারশিপ ও শিক্ষা উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হওয়া, স্বাস্থ্য খাতে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক অভিজ্ঞতা বিনিময়, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং প্রযুক্তিগত সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়ন সম্ভব হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।

      আজকের আয়োজন শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং জনগণের মধ্যে সরাসরি সম্পর্ক গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে বিজ্ঞ আলোচকগণ বলেন, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে অভিজ্ঞতা ও উন্নয়নের ধারা বাংলাদেশের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

      বিশেষ করে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা গড়ে তোলা, ইউনান প্রদেশের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা শেয়ার করা, ছাত্র ও শিক্ষকদের এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম পরিচালনা, স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি বিনিময়ের ব্যবস্থা জোরদার করা, দুই দেশের সরকারের, বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং দূতাবাসের সমন্বয়ে যৌথ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা এবং সর্বোপরি দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও ফলপ্রসূ করতে এই উদ্যোগ বিরাট ভূমিকা রাখবে।

    • লাইফস্টাইল
    • ভ্রমণ
    • ছবি

Category: আন্তর্জাতিক

  • Home
  • আন্তর্জাতিক
চীন-বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সমঝোতা
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • April 20, 2025
  • 5 sec read
  • 261

চীন-বাংলাদেশের মধ্যে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে সমঝোতা

শান্তিরক্ষা মিশনে আরও নারীসহ বেশি সদস্য নেয়ার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • April 20, 2025
  • 6 sec read
  • 247

শান্তিরক্ষা মিশনে আরও নারীসহ বেশি সদস্য নেয়ার অনুরোধ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

উন্নয়নে মডেল পরিবর্তন করতে হবে-
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • December 23, 2024
  • 3 sec read
  • 511

উন্নয়নে মডেল পরিবর্তন করতে হবে-

মালদ্বীপে দশ দিনের নাইট মেলায় প্রবাসীদের কর্মসংস্থান
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • March 12, 2023
  • 1 sec read
  • 7805

মালদ্বীপে দশ দিনের নাইট মেলায় প্রবাসীদের কর্মসংস্থান

আবারো বিশ্ব ভ্রমণ ও পর্যটনে সেরা গন্তব্যে মালদ্বীপ!
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • March 12, 2023
  • 6 sec read
  • 7811

আবারো বিশ্ব ভ্রমণ ও পর্যটনে সেরা গন্তব্যে মালদ্বীপ!

অর্থ নেই, নির্বাচন স্থগিত শ্রীলঙ্কায়
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • February 24, 2023
  • 0 sec read
  • 4808

অর্থ নেই, নির্বাচন স্থগিত শ্রীলঙ্কায়

যে কারণে ১৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • February 17, 2023
  • 0 sec read
  • 4669

যে কারণে ১৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া

ভাই হত্যার বদলা নিতে মসজিদে হামলা তালেবানের!
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • January 30, 2023
  • 1 sec read
  • 5321

ভাই হত্যার বদলা নিতে মসজিদে হামলা তালেবানের!

ফোবানার বিলুপ্ত কমিটির চেয়ারম্যানসহ চারজন বহিষ্কার
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • June 21, 2022
  • 10 sec read
  • 6344

ফোবানার বিলুপ্ত কমিটির চেয়ারম্যানসহ চারজন বহিষ্কার

বিশ্বে রেমিট্যান্স আয়ে বিশ্বে বাংলাদেশ সপ্তম: বিশ্বব্যাংক
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • May 13, 2022
  • 1 sec read
  • 5994

বিশ্বে রেমিট্যান্স আয়ে বিশ্বে বাংলাদেশ সপ্তম: বিশ্বব্যাংক

  • 1
  • 2
  • 3
  • Next

সর্বাধিক পঠিত

শিশুর হাসিমাখা মুখ। মডেল-আরিজ

শিশুর হাসিমাখা মুখ। মডেল-আরিজ (9241)

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • May 14, 2022
শিশুদের ঈদুল ফিতর উদযাপন-২০২২

শিশুদের ঈদুল ফিতর উদযাপন-২০২২ (9119)

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • May 14, 2022
রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে শেষ হলো ডেনিম এস্কপো-২০২২।

রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে শেষ হলো ডেনিম এস্কপো-২০২২। (9087)

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • May 14, 2022
সিগারেট বিক্রিতে তিন মাসে ৪০৯ কোটি টাকা লাভ

সিগারেট বিক্রিতে তিন মাসে ৪০৯ কোটি টাকা লাভ (7901)

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • March 13, 2023
লবণ বেশি খাবেন, তাহলে যা হবে..

লবণ বেশি খাবেন, তাহলে যা হবে.. (7838)

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • March 12, 2023

Newsletter

আবহাওয়া

Dhaka
haze
32℃
33º - 27º
humidity: 74%
wind: 4 km/h
  • 32℃
    Sun
  • 33℃
    Mon
  • 33℃
    Tue
  • 34℃
    Wed
  • 35℃
    Thu
  • 30℃
    Fri
Eco Barta
Professionally fabricate client-centered content for superior expertise. Objectively leverage others covalent imperatives vis-a-vis state of the art potentialities. Competently matrix principle-centered manufactured products for viral portals. Dynamically.
Email: info@ecobarta.com Phone: 00123 456 789

Quick Links

  • About
  • Category
  • Write for us
  • Forums
  • Advertisement
  • User Profile
  • Contact
  • Terms & Condition
  • Privacy Policy
  • Products
  • 404 Page

Cloud Tags

business
Copyright © 2022 | ECO BARTA | by Jackfruit Productions